Sunscreen Myths: সানস্ক্রিন সম্পর্কে এই ‘মিথ’-গুলি জানেন? ভ্রান্ত ধারণা দূর করতে এখনই নজর দিন

<p>Sunscreen Myths: সানস্ক্রিন সম্পর্কে প্রচলিত কিছু ‘মিথ’ রয়েছে। আদতে এগুলি সবই ভুল তথ্য। তাই জেনে নেওয়া উচিত। সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে সারা বছর, সব মরশুমেই। তবে ব্যবহারের আগে এর সম্পর্কে প্রচলতি মিথগুলো জেনে নেওয়া দরকার।&nbsp;</p>
<ul>
<li>অনেকেই ভাবেন সানস্ক্রিন বোধহয় শুধু মুখে ব্যবহারের জন্য। একথা একেবারেই ভুল। হাতে, পায়ে, গলাতেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। বলা ভাল, রোদের সংস্পর্শে আসতে পারে ত্বকের যেসব অংশ, সেখানেই সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।&nbsp;</li>
<li>বাড়ির বাইরে বেরোলেই শুধু সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন তা কিন্তু নয়। ঘরের ভিতরেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরুরি। বিশেষ করে রান্নাঘরে থাকার সময়। অনেকেই ভাবেন ঘরের ভিতর সানস্ক্রিন ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। এই ভুল করবেন না।&nbsp;</li>
<li>আপনার ক্রিম কিংবা ময়শ্চারাইজারে এসপিএফ সাপোর্ট থাকলেও আলাদা করে সানস্ক্রিনের ব্যবহার করা জরুরি। নাহলে ত্বকে ট্যান পড়বেই। কালচে দাগছোপ পড়ে যাবে ত্বকে।&nbsp;</li>
<li>সানস্ক্রিনের এসপিএফ যত বেশি তত ভাল এই কারণেই, যে এই এসপিএফ ঠিক করে কত বেশি সময় আপনার ত্বকে সানস্ক্রিন থাকবে। অর্থাৎ এসপিএফ ৫০ বা তার বেশি এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন ত্বকে ব্যবহার করলে তা অনেকক্ষণ স্থায়ী হবে, এটা বোঝাই যাচ্ছে।&nbsp;</li>
<li>সূর্যরশ্মি থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। অনেকে ভাবেন ত্বকে সানস্ক্রিনের আস্তরণ থাকলে হয়তো শরীরে ভিটামিন ডি- এর ঘাটতি হবে। এই তথ্য ঠিক নয়। ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে, ভিটামিন ডি- এর শোষণে কোনও অসুবিধা হবে না।&nbsp;</li>
</ul>
<p>সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ট্যানের সমস্যা এড়ানো যায়। সূর্যের ক্ষতিকারক অতি বেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক বাঁচানো যায়। অতএব সানস্ক্রিনের ব্যবহার ত্বকের জন্য ভীষণ ভাবে জরুরি।&nbsp;আপনার ত্বকের ধরন অনুসারে সানস্ক্রিন বেছে নেওয়া প্রয়োজন। ত্বক সেনসিটিভ হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।&nbsp;গরমের দিনে একবার নয়, বেশ কয়েকবার সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন ত্বকে। খালি তার আগে মুখ ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে পারলে ভাল। জেল বা ওয়াটার বেসড সানস্ক্রিন ত্বকে ব্যবহার করতে পারলে উপকার পাবেন। ঘাম বেশি হবে না। ত্বক চিটচিট করবে না। ফলে নোংরা, ধুলো-ময়লা বেশি জমবে না ত্বকে। তবে সানস্ক্রিন ব্যবহারের আগে ত্বক ভালভাবে পরিষ্কার করে নেওয়া জরুরি।&nbsp;</p>
<p><em><strong>ডিসক্লেমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।&nbsp;</strong></em></p>

Total
0
Share
Need Help?