Fatty Liver Causes: রাতের খাবার খাওয়ার আগে-পরের কোন কোন বদভ্যাস আমাদের অজান্তেই বাড়িয়ে দেয় ফ্যাটি লিভারের সমস্যা?

<p>Fatty Liver Causes: ফ্যাটি লিভারের সমস্যা আজকাল অল্প বয়সীদের মধ্যেও দেখা যায়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বেশ কিছু অভ্যাস ফ্যাটি লিভার হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে অজান্তেই আমরা রাতের খাবার অর্থাৎ ডিনারের আগে এবং পরে এমন কিছু কাজ করে ফেলি, যেগুলি ফ্যাটি লিভার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। অতএব সতর্ক থাকা জরুরি। আর জেনে নেওয়া দরকার ডিনারের আগে এবং পরে করা কোন কোন কাজ ফ্যাটি লিভার হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেবে। তাহলে সময় থাকতেই সতর্ক থাকতে পারবেন আপনি। সংযত হয়ে যেতে পারবেন প্রতিদিনের জীবনের কয়েকটি বদভ্যাসের ব্যাপারে।&nbsp;</p>
<p>ডিনারের আগে এবং পরে করা কোন কোন কাজ ফ্যাটি লিভার হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়, চলুন জেনে নেওয়া যাক&nbsp;</p>
<ul>
<li>অনেকেই রাতে দেরি করে খাবার খান। বেশি রাত করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়ে। সঠিক সময় ডিনার করে নেওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন। নাহলে শরীর-স্বাস্থ্যে দেখা দেবে প্রচুর সমস্যা।&nbsp;</li>
<li>ডিনারে জাঙ্ক ফুড না খাওয়াই শ্রেয়। বেশি তেলমশলা যুক্ত ভাজাভুজি খাবার খেলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়বে।&nbsp;রাতের খাবার যেমন আগে খেয়ে নেওয়া জরুরি। তেমনই খাবার সহজপাচ্য হওয়াও দরকার। বদহজম, অ্যাসিডিটি থেকেও ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়ে।&nbsp;</li>
<li>রাতে ঠিকভাবে ঘুম না হলে ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দেওয়ার ঝুঁকি ক্রমশ বাড়বে। প্রতিদিন রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। সঠিক ঘুম হলে, ভালভাবে খাবার হজম হবে। ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমবে।&nbsp;</li>
<li>ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দিলে শরীরে অনেক ধরনের অসুবিধা লক্ষ্য করা যায়। তাই শুরু থেকেই নিজের যত্ন নেওয়া জরুরি। অনেকে রাতে দেরি করে ডিনার করে, তারপরেই ঘুমিয়ে পড়েন। এই অভ্যাস ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।&nbsp;</li>
<li>রাতে ঘুমানোর অন্তত ঘণ্টা তিনেক আগে ডিনার সেরে নিন। নিয়ম করে এই অভ্যাস বজায় রাখতে হবে। রাতের খাবার খাওয়ার পর অনেকেই এক জায়গায় বসে থাকেন। এই অভ্যাস ত্যাগ করে ডিনারের পর হাঁটাচলা করুন। শরীর-স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।&nbsp;</li>
<li>রাতে মদ্যপানের অভ্যাস থাকা ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি অবশ্যই বাড়িয়ে দেবে। তাই এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। এমনিতেও নিয়মিত মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে তা আমাদের শরীর-স্বাস্থ্যের একাধিক ক্ষয়ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।&nbsp;</li>
</ul>
<p><em><strong>ডিসক্লেমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।&nbsp;</strong></em></p>

Total
0
Share
Need Help?