Diabetes Silent Symptoms: শরীর-স্বাস্থ্যের সাধারণ কয়েকটি লক্ষণ, এর মধ্যেই লুকিয়ে ডায়াবেটিসের ফাঁদ
<p><strong>High Blood Sugar:</strong> আমাদের শরীরে লুকিয়ে থাকা অনেক লক্ষণই চিনিয়ে দেয় যে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন আপনি। কোন কোন লক্ষণ দেখলে সহজেই বুঝবেন যে সুগার বাড়ছে আপনার? জেনে নিন। এইসব লক্ষণ আসলে চিনে নেওয়া জরুরি। কারণ তাহলে ডায়াবেটিসের ব্যাপারে আপনি সতর্ক থাকতে পারবেন। সুগার বাড়বে না। </p>
<ul>
<li>রক্তে সুগারের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে গেলে জিভ শুকিয়ে যাবে অস্বাভাবিক ভাবে। জল খেলেও তেষ্টা মিটবে না। এই লক্ষণ অনেকদিন ধরে দেখা দিলে সতর্ক হওয়া জরুরি। সুগার থাকলে বিশেষ করে সন্ধের পর থেকে গলা-জিভ শুকিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। </li>
<li>আপনার যদি বারবার জল তেষ্টা পায়, মুখের ভিতর শুকিয়ে যায়, ঠোঁট শুকিয়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে সুগার বেড়েছে। ঘুমের মধ্যে জিভ, গলা, ঠোঁট তীব্রভাবে শুকিয়ে যেতে পারে সিগারের মাত্রা শরীরে বেশি থাকলে। এই লক্ষণ অবহেলা করবেন না। </li>
<li>সুগার বেড়ে গেলে ক্ষতস্থান শুকোতে অনেক সময় লাগে। অতএব ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা বুঝতে পারবেন কেটে-ছড়ে যাওয়া জায়গার দিকে নজর রাখলে। যদি দেখেন সামান্য ছোট ক্ষতস্থান শুকোতেও অনেক সময় লাগছে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। </li>
<li>সুগার বাড়লে ঘনঘন প্রস্রাব পেতে পারে আপনার। বিশেষ করে রাতের দিকে প্রস্রাব পাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। খেয়াল রাখুন। বয়স্কদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। কারণ প্রস্<a title=”টেট” href=”https://bengali.abplive.com/topic/tet” data-type=”interlinkingkeywords”>টেট</a>ের সমস্যা হয়। রাতের দিকে বারবার প্রস্রাব পেলে অবধারিত ভাবে বুঝতে হবে যে সুগার বেড়েছে। </li>
<li>সুগার বাড়লে চোখের সমস্যা দেখা দিতে পারে। চোখে ঝাপসা দেখতে পারেন আপনি। চোখের এই সমস্যা অবহেলা করবেন না। রাতের দিকে চোখে ঝাপসা দেখার প্রবণতা বাড়ে। মাথা ঝিমঝিম করতে পারে। চোখের সামনে অন্ধকার দেখতে পারেন। মাথা যন্ত্রণা করতে পারে। </li>
<li>দীর্ঘক্ষণ খাবার না খাওয়ার পরেও খিদে পাবে না আপনার, এই লক্ষণ সুগার বাড়লেই দেখা যায়। খাওয়া-দাওয়ার প্রতি অনীহা অনেক কারণেই আসতে পারে। সেক্ষেত্রে একবার সুগার চেক করে নেওয়া ভাল। </li>
</ul>
<p>উল্লিখিত লক্ষণগুলি দেখা দিলে বুঝতে হবে সুগারের মাত্রা বেড়েছে আপনার শরীরে। তখনই সতর্ক হওয়া জরুরি। অবহেলা না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। তাহলে সুস্থ থাকবেন আপনি। </p>
<p><em><strong>ডিসক্লেমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। </strong></em></p>